অহংকারি ex বউ যখন অফিসের বস
পর্ব ০৪
আরিয়ান আহমেদ শুভ
\_____________/////////_____________/
শুভ রুমে ঢুকতেই আদিলা কলার ধরে ঠাসসস ঠাসসসস কু,,,,বাচ্চা তর সাহস কি করে হলো আমাকে ভালো বাসার
আমার জিনিস খেয়ে বেচে আছিস এখন আমার বিয়ে নামক ফাদে ফেলে সব কিছু তর করে নিতে চাস কু,,,,বাচ্চা সেই আসা তর কখনো পূরন হবেনা তকে তো কইটা দিনের মধ্যেই ডিভস দিব আর এই কই দিনে
তর এমন অবস্থা আমি করবো যাতে জিবনে কখনো আমার দিকে চখ তুলে তাকাতে না পারিস
তকে আজ বুজাবো এই আদিলা কি জিনিস কাকে জিবন সঙ্গি বানাতে চাইছিস তর কি যোগ্যতা আছে আমাকে বিয়ে করার বল
শুভ/// বিশ্বাস করো আমি তোমার ধন সম্পদ কিছুই চাইনা আমি শুধু তোমাকে চাই তোমাকে ভালোবেসে বাচতে চাই তোমার মনে হিংসা দুর করে সে গুলো ভালোবাসায় পরিনত করতে চাই
আদিলা// ঠাসসস ঠাসসস তর সাহস কি করে হলো আমাকে তুমি করে বলার আমাকে ভালোবাসিস সেটা বলার
আর কি বললি আমি অহংকার করি
তকে তো আজ আমি মেরেই ফেলবো এই বলে দরঝার আড়াল থেকে একটা লাঠি নিয়ে
শুভকে মারতে শুরু করে
শুভ মারতে মারতে রক্তাক্ত করে ফেলে
কিছুখন পর আদিলা আবার বলতে শুরু করে
বল কি জন্য তুই আমার বিয়ে ভাঙ্গছিস মামুন কে কি ভুল বাল বলছিস তার জন্য সে আমাকে বিয়ে করতে না করলো
বল কি বলছিস না বললে তকে আজ একেবারে মেরেই ফেলবো
শুভ// বিশ্বাস করেন আমি মামুন কে কিছু বলিনাই সে কি জন্য মানা করছে আমি জানিনা
আদিলা// চুপ ছোট লোকের বাচ্চা তদের মত ছেলেদের আমার ভালো করে চিনা আছে
বড় লোক দির পিছন পিছন ঘুরিস তাদের কে এটা সেটা বুঝিয়ে তাদের কে প্রেমের ফাদে ফেলে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিস
তকে যদি আগে দুই এক টা চর থাপ্পর না দিয়ে যদি আজকের মত লাঠি পিটা করতাম তাহলে হয়তো কখনো এমন সাহস তর হতো না
আর শোন তকে নিয়ে তো আমি
কখনো সংসার করতে পারবো না তকে দেখলেই আমার শরীরের রক্ত টগবগ করে
এই মাসে তর জিবনের বারোটা আমি বাজিয়ে দেব বাবাকে বলছি তারা যাতে এক মাসে আমাদের খুজ খবর না নেই
আমি বাবার থেকে সময় নিয়েছি শুধু তকে কষ্ট দেওয়ার জন্য
তুই জানতি আমি তকে দেখতে পারিনা তাহলে কেন আমাকে বিয়ে করলি এর শাস্থি আমি তকে দেবই
যা এখন ঘর থেকে বের হহহ আজ এতটুকুই আগামি কাল আবার ধরবো
এই বলে আদিলা গিয়ে খাটের উপর শুয়ে পরে
শুভর আদিলার ব্যবহার দেখে যেন তার বাক শক্তি হারিয়ে ফেলছে কোন কথাই সে বলতে পারছে না
আদিলার কথা শুনে কষ্ট করে উঠতে যাবে কিন্তু সে সারা শরীর ব্যাথার কারনে উঠতে পারছেনা
তবুও কষ্ট করে উঠে সোফার দিকে যেতে থাকে
👉🏽👉🏽👉🏽 যারা গল্প পড়ার জন্য রিকু দেন তারা মেসেজ দিয়ে জানাবেন নইতো ঝুলেই থাকবেন👈👈👈👈👈
তখনি আদিলা এই ছোট লোক কই যাস সোফাতে তর মত ক্ষেতের বসার যোগ্যতা হয়নি তুই ওখানে বসলে ঐ টা ময়লা হয়ে যাবে যা বারান্দায় যাহ
অতপর শুভ ঘর থেকে বের হতে যাবে তখনই
আদিলা// এই ছোট লোক শুন সকালে ঘুম থেকে উঠে যদি আমি আমার কফি না পায় তাহলে বুঝবি কিন্তু
আর এগুলো শাস্তি যে তকে দিতেছি সেগুলো যদি কোন ক্রমে আব্বু জানতে পারে তাহলে তকে বালিশের মধ্যে চাপা দিয়ে মেরে ফেলবো
শুভ কোন কথা না বলে ঘর থেকে বের হয়ে বেলকনিতে আস্তে আস্তে এক জায়গাই শুয়ে পরে কিন্ত সারা শরীর ব্যথার কারনে ঘুম আসেনা এদিক সেদিক করতে করতে রাতের শেষ সময়ে ঘুমিয়ে যাই
এদিকে সকালে আদিলা ঘুম থেকে উঠে তার কফি না পেয়ে সে পচন্ড রেগে যাই
অতপর বিছানা থেকে উঠে বেলকনিতে এসে দেখতে পাই শুভ ঘুমিয়ে আছে
আদিলা , কুত্তার বাচ্চা আমার কফি না দিয়ে এখানে আরাম করে ঘুমাচ্ছিস দাড়া তর এমন অবস্থা আজ আমি করবো
এই বলে সে রান্না ঘরে চলে যাই
কিছুখন পর ফুটন্ত পানি নিয়ে এসে শুভর শরীরের উপর ফেলে দেয়
এতে শুভ একটা চিৎকার দিয়ে সেন্সলেস হয়ে যাই
আদিলা// এবার দেখলি তো আমার শাস্থি যা উঠ কফি বানিয়ে নিয়ে আয়
কিন্তু শুভ আর উঠেনা বার বার গালি দিয়ে ডাকতে থাকে তবুও শুভর কোন সারা শব্দ পাওয়া যাচ্ছেনা
তখন আদিলা ভয় পেয়ে যাই বেশি করে ফেললাম না তো আবার ছোট লোকটার কি হলো কথা বলছে না কেন
অতপর আদিলা তাদের পারিবারিক ডাক্তার কে ফোন দিয়ে আসতে বলে
ডাক্তার এসে শুভর অবস্থা দেখেই,,,,,,,
চলবে,,,,
পাঠক দের কোন সাড়া পাচ্ছিনা হয়তো গল্পটি আপনাদের কাছে ভালো লাগছে না
যদি ভালো লাগে তো লাইক কমেন্ট করে জানাবেন
💖💖💖💖
পর্বটি কেমন হয়েছে জানাবেন💅💅
আর ভুলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 👏🏼👏🏼👏🏼
Thanks for messaging . আমরা আপনার মেসেজ দেখলে আপনাকে অবশ্যই উত্তর দেবো ধন্যবাদ সবাইকে আপনারা চাইলে এখন এখানে পোস্ট করতে পারেন । এই ব্লগে পোস্ট করতে চাইলে অ্যাডমিনের সাথে যোগাযোগ করুন ।